কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
রায়গঞ্জ জেলার পুলিস সুপার সুমিত কুমার বলেন,আমরা সমস্ত বিষয়টির উপর নজরদারি চালাচ্ছি। এই মুহূর্তে নাশকতামূলক কিছু ঘটতে পারে বলে কোনও তথ্য আসেনি। তবে বিগত দিনে যে কয়েকটি ঘটনা আমাদের পুলিস জেলা এলাকায় ঘটেছে তা মাথায় রেখে আমরা লাগাতার চেকিং চালাচ্ছি। আমাদের গোয়েন্দা বিভাগকেও সক্রিয়ভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনওভাবেই সাধারণতন্ত্র দিবসকে সামনে রেখে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তা নিশ্চিত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
বিগত কয়েকমাস আগেই, রায়গঞ্জ জেলা পুলিস এলাকার ইটাহার থানার মারনাই এলাকা থেকে দুই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছিল এসটিএফ। পুলিস জানিয়েছিল, ওই দুই জঙ্গি বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠন জামাতের সদস্য ছিল। তাদের কাছ থেকে অত্যন্ত অত্যাধুনিক এক্সপ্লোসিভ উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই দুই জঙ্গির একজন নিজেকে হাতুড়ে ডাক্তার এবং আরেক জন প্যাথলজিক্যাল ল্যাবের মালিক হিসেবে এলাকায় পরিচয় দিত। তাদের চেম্বার এবং ল্যাবরেটরি থেকে প্রচুর পরিমাণে বিস্ফোরক উদ্ধার হওয়ায় চোখ কপালে উঠেছিল পুলিসের। এই ঘটনার পর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে সতর্ক করা হয়েছিল। এর পাশাপাশি বিগত কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ধৃত জঙ্গিদের কারও না কারও সঙ্গে রায়গঞ্জের নাম জড়িয়ে যায়। তাই এবছর আরও বেশি নিরাপত্তা ব্যবস্থার উপর জোর দিয়েছে রায়গঞ্জ জেলা পুলিস। কোনওভাবেই যাতে নাশকতার কাজ খোনে না ঘটাতে পারে সেনিয়ে জোর তল্লাশি শুরু করেছে রায়গঞ্জ জেলা পুলিস। প্রতিটি থানা এলাকাতেই দিন-রাত নাকা চেকিং চালানো হচ্ছে।