সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
শ্রী গুরু রাঘবেন্দ্র সহকারা ব্যাঙ্ক নিয়ামিথা (এসজিআরএসবিএন)-র আড়াই হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি বিষয়টি সামনে আসে ২০২০ সালে। ৪৫ হাজারেরও বেশি আমানতকারী এখানে টাকা রেখেছিলেন। অনেকেই ডিপোজিট বিমা থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা পেয়েছেন। কিন্তু প্রায় ১৫ হাজার আমানতকারী ব্যাঙ্কে ৬ লক্ষ টাকার বেশি রেখেছিলেন। তাঁরা তাঁদের লোকসানের টাকা ফেরত পাননি।
গত বছরের ডিসেম্বরে কর্ণাটক সরকার এই আর্থিক কেলেঙ্কারি নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। ইডি ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কের ১৫৯ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে।
লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজনীতিবিদদের সাথে কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশনের বৈঠক চলছিল। বেঙ্গালুরু দক্ষিণের বিদায়ী সাংসদ তেজস্বী ও বাসানগুড়ির বিধায়ক রবি সুব্রহ্মণ্যনের সমর্থকরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে ক্ষতিগ্রস্ত আমানতকারীরা তাদের টাকা ফেরতের দাবি জানাতে থাকলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তীব্র বিশৃঙ্খলতার সৃষ্টি হয়। ক্ষুব্ধ আমানতকারীরা তেজস্বীকে বৈঠকস্থল থেকে বেরনোর মুখে বাধা দেন। মিটিং চলাকালীন বিজেপি সাংসদের সমর্থকরা আমানতকারীদের হেনস্তা করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
যদিও তেজস্বীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কিছু গুন্ডা পাঠানো হয়েছিল।