সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
লালুপ্রসাদ বলেন, ‘সংবিধান বদলের কথা বললে দেশের জনগন ক্ষমা করবে না। সংবিধানের বদল তারা মেনে নেবে না। সংবিধান বদল করার অর্থ গণতন্ত্রের উপর আঘাত হানা। গণতন্ত্র থেকে স্বৈরতন্ত্রের দিকে দেশ নিয়ে যাওয়ার জন্য এসব বলা হচ্ছে।’ উল্লেখ্য, রবিবার মোদির বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার অভিযোগ এনেছিলেন এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার। মোদিকে স্বৈরাচারীও বলেছিলেন তিনি। এবার কারও নাম না করে একই অভিযোগ করলেন লালুপ্রসাদ যাদব। তবে তাঁর বক্তব্যের লক্ষ্য যে নরেন্দ্র মোদি, তা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
অতীতেও সংবিধানে বদলের কথা বলেছিল বিজেপি। তবে তারা সফল হয়নি বলে আরজেডি সুপ্রিমো জানিয়েছেন। লালুপ্রসাদের কথায়, ‘লোকসভা ভোটে যখন বিজেপি জিততেই পারবে না, তখন সংবিধান বদলের প্রশ্নই ওঠে না। আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত যখন সংরক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, তখন মানুষ তা গ্রহণ করেনি। এবারও এমনটাই ঘটবে। বিজেপির এটা মনে রাখা উচিত।’