সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
ন্যদিকে, এই ঘটনায় যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ না মেলায় এই মামলার চার্জশিট থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে ৩০ জনকে। তিনি জানান, শীঘ্রই এই মামলায় অভিযুক্তদের হাতে তুলে দেওয়া হবে চার্জশিটের প্রতিলিপি। এনআইএ’র তরফে এদিন জানানো হয়েছে, তারা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন প্রক্রিয়া শেষ করে মূল মামলার বিচার শুরু করতে চায়। যদিও ছত্রধরের আইনজীবীদের বক্তব্য, আমরা এখনও চার্জশিটের কপি হাতে পাইনি। ওই নথি খুঁটিয়ে না দেখে এনিয়ে বিস্তারিতভাবে কিছু বলা ঠিক হবে না। তবে এদিন তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, স্রেফ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতেই ছত্রধরকে এই মামলায় জড়ানো হয়েছে। এই মামলার বিচার প্রক্রিয়া চলাকালে আমরাও আমাদের সাধ্যমতো আইনি লড়াই লড়ব। এনআইএ’র কৌঁসুলি বলেন, জঙ্গলমহলে অন্য একটি পুরনো খুনের মামলায় তদন্ত শেষ হলেই সেই মামলাতেও পরবর্তী সময় চার্জশিট পেশ করা হবে।
আদালত সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে একাধিক মামলায় অব্যাহতি পেয়েছেন জঙ্গলমহলের এই নেতা। তবে তাঁর বিরুদ্ধে প্রবীর মাহাত নামে এক সিপিএম কর্মী হত্যা ও রাজধানীর এক্সপ্রেসের চালক অপহরণ মামলার শুনানি চলছিল ঝাড়গ্রাম আদালতে। পরবর্তী সময় এনআইএ নতুন করে এই দুটি মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে। তবে খুনের মামলায় ছত্রধর জামিন পেলেও, রাজধানী এক্সপ্রেসের চালককের অপহরণের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে এনআইএ। সেই মামলাতেই এদিন ওই চার্জশিট পেশ করা হয়। এদিকে, জেলে থাকাকালে ছত্রধর একাধিকবার কোর্টে জামিনের আর্জি জানান। কিন্তু সেই আবেদন নাকচ করে দেয় আদালত। শুধু তাই নয়, কলকাতার এনআইএ’র কোর্টে ছত্রধর আবেদন করেছিলেন তিনি অসুস্থ, তাঁকে যেন ‘হোম অ্যারেস্টে’ রাখা হয়। যদিও সেই আর্জি নাকচ করে দিয়ে আদালত প্রেসিডেন্সি জেলের সুপারকে নির্দেশ দিয়েছিল, জেলে এই অভিযুক্তের যেন সুষ্ঠু চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।