কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
বুধবার পারাদ্বীপ সংলগ্ন এলাকায় ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় প্রায় ১২০ কিলোমিটার। যদিও ভদ্রক ও বালাসোর উপকূলে উম-পুনের গতি ছিল আরও বেশি। ওড়িশা উপকূল দিয়ে এই ঘূর্ণিঝড় বয়ে গেলেও তার প্রভাবে পারাদ্বীপ, পুরী, খুরদা, কেন্দ্রাপাড়া, গঞ্জাম, কটক ও বালাসোরে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয়েছে। প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী এদিনের ঘূর্ণিঝড়ে প্রচুর গাছ ভেঙে পড়েছে। উপড়ে গিয়েছে বিদ্যুতের খুঁটি। ধুলিস্যাৎ হয়ে গিয়েছে বহু কাঁচা বাড়ি। স্পেশাল রিলিফ কমিশনার পি কে জিনা বলেছেন, ‘আবহাওয়া বিভাগ যা পূর্বাভাস শুনিয়েছিল সেই পথেই এগিয়েছে উম-পুন। যার জেরে আমাদের আগেভাগে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সুবিধা হয়েছে। এর জন্য আমি বিশেষভাবে আবহাওয়া অধিকর্তা মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্রকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
এদিকে শুধু ধ্বংসলীলা নয়, উম-পুনের দাপটের মধ্যেই কেন্দ্রাপাড়ায় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক মা। ঝড়ের মধ্যে ঝানহারা গ্রামে আটকে পড়েন গর্ভবতী জানকী শেঠি। জরুরি বার্তা পেয়ে ওই তরুণীকে উদ্ধার করতে একটি দমকলের গাড়ি পাঠানো হয়। কিন্তু পথে ২২টি গাছ পড়ে থাকায় দমকল কর্মীদের পৌঁছতে দেরি হয়। শেষ পর্যন্ত দমকলের গাড়ির ভিতরেই সন্তানের জন্ম দেন ২০ বছর বয়সি জানকী দেবী।