ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার অরুণাচল প্রদেশের ৩৪তম প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন অমিত শাহ। অনুষ্ঠানমঞ্চ থেকেই অমিত শাহ ঘোষণা করেন, ‘সংবিধানের ৩৭১ ধারা উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষা করে। ২০১৪ সালের আগে উত্তর-পূর্ব ভৌগোলিকভাবে দেশের সঙ্গে যুক্ত ছিল। নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মানসিকভাবে যোগাযোগ বেড়েছে। জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর বিভিন্ন ধরনের গুজব রটানো হচ্ছে, এবার হয়তো উত্তর-পূর্ব থেকে ৩৭১ ধারা তুলে নেওয়া হবে। পরিষ্কার করে বলছি, আমাদের এমন কোনও ইচ্ছা নেই।’
ইটানগরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষণ যখন চলছে, তখন সুদূর বেজিং থেকে জারি হয় বিবৃতি। কেন অমিত শাহ অরুণাচলে গিয়েছেন? তাঁর সফর দুই দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের সমালোচনামূলক বক্তব্য বিবৃতিতে লিখেছেন চীনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র জেং শুয়াং। অনলাইনে প্রকাশিত বিবৃতিতে তিনি লিখেছেন, ‘ভারত-চীন সীমান্ত বা চীনের দক্ষিণাঞ্চল তিব্বত নিয়ে বেজিংয়ের অবস্থান স্পষ্ট। চীন সরকার কোনওদিনই ‘অরুণাচল প্রদেশ’ শব্দটিকে স্বীকৃতি দেয় না। চীনের দক্ষিণ অংশ তিব্বত অঞ্চলে ভারতীয় রাজনৈতিক নেতার সফরের দৃঢ়ভাবে আপত্তি জানানো হচ্ছে। এই সফর সীমান্ত এলাকায় অস্থিরতা বাড়াবে। এই সফর আসলে রাজনৈতিক সমঝোতায় অন্তর্ঘাতের চেষ্টা। বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও লঙ্ঘিত হয়েছে। আমরা ভারত সরকারের কাছে অনুরোধ করছি, ভবিষ্যতে এই ধরনের পদক্ষেপ নেবেন না। এর জেরে সীমান্তে অস্থিরতা বাড়বে।’ প্রসঙ্গত, ২০ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল থেকে সম্পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা পেয়েছিল অরুণাচল প্রদেশ।