উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
আনলক পর্যায়ে কন্টেইনমেন্ট জোন ধরে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই নির্দেশ মেনেই জেলায় জেলায় এলাকা ধরে লকডাউনের নির্দেশ দিচ্ছেন জেলাশাসকরা। সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে রাজ্য সরকারের তেমন যোগ না থাকলেও, সাধারণ মানুষের স্বার্থে তা হওয়া উচিত নয় বলেই মনে করেন মমতা। তাই যেখানে যেখানে দরকার, সেই সেই পাড়ায় লকডাউন করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, দু’দিনের বেশি একটানা লকডাউন না হওয়াই ভালো।
মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি সংক্রমণ মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের একাধিক পদক্ষেপ বিশদে ব্যাখ্যা করেছেন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। জানিয়েছেন, সব করোনা হাসপাতাল মিলিয়ে শয্যা সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১১ হাজার ৫৬০টি। বর্তমানে রাজ্যের বিভিন্ন কোভিড হাসপাতালে ১ হাজার ১৪৪ জন সঙ্কটজনক, ১ হাজার ৪৩ জন মাঝারি এবং ১ হাজার ৯৪৬ জন সামান্য উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন। মাত্র ২.২ শতাংশ রোগী মারা গিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৮৭.৬ শতাংশেরই অন্য রোগ ছিল। মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি মতো ইতিমধ্যেই প্রতিদিন গড়ে ২৫ হাজার জনের করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭০ শতাংশের বেশি রোগী। এর জন্য ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।