বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
কিন্তু, করোনার জেরে তৈরি হওয়া উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কীভাবে হবে— সেই প্রশ্নটা উঠে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও তৃণমূলের কর্মীরা ২১ জুলাইয়ের কথা তুলে ধরছেন। এই বিষয়ে শুক্রবার তৃণমূল সুপ্রিমো জানান, দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
এদিকে, দলকে শক্তিশালী করতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। দেখা দিয়েছে, উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় শাসক দলে যোগদান করছেন বিজেপি সহ বিরোধী দলের কর্মীরা। জোড়াফুল শিবিরের বক্তব্য, বিপদের সময় মানুষ তৃণমূলকে পাশে পেয়েছে, এটা তারই সুফল। তৃণমূল নেতৃত্ব এই ব্যাখ্যাও দিচ্ছে, ত্রাণ নিয়ে কোথাও কোনও দুর্নীতি ধরা পড়লে, দল কড়া পদক্ষেপ নিতে পিছপা হচ্ছে না। হাওড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হুগলির মতো একাধিক জায়গায় দুর্নীতির অভিযোগে তৃণমূল কর্মীকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ একদিকে মানুষের পাশে থেকে দলকে শক্তিশালী করা, অন্যদিকে শৃঙ্খলার কড়া বার্তা— এই দুই নীতিই তুলে ধরছে তৃণমূল। এই অবস্থায় আগামী ২১ জুলাই তৃণমূল নেত্রীর বার্তার দিকেই এখন চোখ রাজনৈতিক মহলের।