বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
জানা গিয়েছে, চিঠির খসড়া নিয়ে সর্বদলীয় কমিটির প্রধান তথা শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বৃহস্পতিবার ফোনে বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী ও কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্যের সঙ্গে কথা বলেন। কথা হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সঙ্গেও। উম-পুনের জন্য সার্বিকভাবে এক লক্ষ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ, সুন্দরবনবাসীকে রক্ষা করতে স্থায়ী নদীবাঁধ ও বাসিন্দাদের পাকা ঘর গড়ে দেওয়া সহ একটি সামগ্রিক মাস্টার প্ল্যানের অনুমোদন দেওয়া, রাজ্যে ফেরা প্রায় ১১ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিককে গরিব কল্যাণ রোজগার যোজনায় অন্তর্ভুক্ত করা ও এককালীন ১০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়ার মতো নানা দাবির কথা ওই খসড়া চিঠিতে উল্লেখ করেছেন পার্থবাবু। বিরোধী নেতাদের সেই খসড়া পাঠিয়ে তাঁদের অনুমোদন চান তিনি। চিঠির বয়ান নিয়ে কিছু প্রশ্ন তুললেও বিষয়গুলি সম্পর্কে বাম ও কংগ্রেস নেতারা আপত্তি জানাননি। কিন্তু দিলীপবাবু বলেন, পরিযায়ী শ্রমিক সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকে তেমন কোনও আলোচনা হয়নি। একইভাবে উম-পুনে ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণের কোনও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রাজ্য সরকার দিতে পারেনি। আর গরিব কল্যাণ রোজগার যোজনা—এনিয়ে রাজ্য সরকার এখনও কোনও নামই পাঠাতে পারেনি। তাই অযথা এই সব নিয়ে কেন্দ্রকে দোষারোপ করে দাবিপত্র পাঠালে, আমরা সম্মতি জানাব কেন!
দিলীপবাবুরা বেঁকে বসলেও তাতে বাম ও কংগ্রেস সবুজ সঙ্কেত দেবে বলেই মনে করা হচ্ছে। পার্থবাবু এনিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। এই দাবিপত্রের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখবেন কি না, তাও এখনও নিশ্চিত নয়।