কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
বাঁকুড়া জেলায় লোকসভা নির্বাচনে দুটি আসনই হারিয়েছে তৃণমূল। প্রশাসনিক কাজে দুর্নীতির অভিযোগেও নাম জড়াচ্ছে দলের একাংশের। নির্বাচনের পরেই জেলার দায়িত্ব দিয়েছিলেন শুভাশিস বটব্যালকে। এদিন তাঁকেই জেলা সভাপতি করলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর সাংগঠনিক কাজ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেও রাজ্যের মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরাকে বাঁকুড়ার কার্যকরী সভাপতি নিযুক্ত করেছেন তিনি। জেলার বিষ্ণুপুর তফসিলি কেন্দ্রের উপর বিশেষ নজর দিতে উদ্বাস্তু সেলের নেতা মুকুল বৈরাগ্যকে নিয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে। উল্লেখ্য, এই কেন্দ্রে গত লোকসভা ভোটে শ্যামল দলের প্রার্থী ছিলেন। নদীয়ার সাংসদ মহুয়া মৈত্র বৈঠকে কিছু বলতে গেলে তাঁকে থামিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁকে সংযত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। বর্ধমানের শিবদাসনও দলনেত্রীর কোপে পড়েছেন। উত্তরবঙ্গের কোচবিহার নিয়েও চাপে রয়েছে তৃণমূল। শুধু আসন হাতছাড়া নয়, সেখানে দলের গোষ্ঠীবাজিও অব্যাহত। অতীতেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নেত্রী। এদিন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, বিনয় বর্মন ও প্রাক্তন সাংসদ পার্থপ্রতিম রায়কে একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এই জেলায় তৃণমূলের একাধিক গোষ্ঠীর বিবাদে নিজের বিরক্তির কথা জানিয়ে দিয়ে নেতৃত্বকে সতর্ক করে দিয়েছেন মমতা।