কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
এমন শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত আছেন প্রায় ১২ হাজার মানুষ। যাঁদের নিয়োগ পদ্ধতি বা বেতন কাঠামো অন্যান্য শিক্ষাক্ষেত্রের তুলনায় আলাদা। যা নিয়ে তাঁদের ক্ষোভ রয়েছে। তাঁরা চান, এই শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট নিয়ম মানা হোক। মামলার বয়ান অনুযায়ী, চাকরিজীবনে নানা অনিয়ম ও বঞ্চনার অবসান চেয়ে এই শিক্ষকরা কয়েক মাস আগে রাজ্যের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে পুলিস দিয়ে তাঁদের পেটানো হয়। কয়েক জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও দেওয়া হয়। ক্ষুব্ধ তাঁরা তিন দিনের জন্য অবস্থান বিক্ষোভ করতে চাইলে প্রশাসন অনুমতি দেয়নি। বলা হয়, রাতে অবস্থান করলে নিরাপত্তা দেওয়ায় সমস্যা আছে। সেইসূত্রে মামলা করা হলে নভেম্বর মাসে এই আদালতই তাঁদের একদিন রানি রাসমণি রোডে অবস্থান করার অনুমতি দিয়েছিল।
এদিন তাঁদের আইনজীবী রবিশঙ্কর চট্টোপাধ্যায় ও অনিন্দ্যসুন্দর দাশ আদালতকে জানান, নভেম্বর মাসের বিক্ষোভ অবস্থান থেকেই ঘোষণা করা হয়েছিল যে, তাঁদের দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন হবে। কিন্তু, প্রশাসন তাঁদের সঙ্গে আলোচনাতেই বসতে রাজি নয়। সেই কারণে তাঁরা ২৭ জানুয়ারি কারিগরি ভবনের সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান বিক্ষোভ করতে চান। কিন্তু, রাজারহাট থানা তাঁদের এখনও পর্যন্ত প্রয়োজনীয় অনুমতি দেয়নি। প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, ওই ভবন থেকে ১৫০ মিটার দূরে এক দিনের জন্য অবস্থান চলতে পারে।