কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের এক আমলা বলেন, রাজ্য সরকার বিজ্ঞানকে মানুষের মধ্যে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে চাইছে। নয়া শতাব্দীতে বিজ্ঞান জনজীবনের সর্বত্র জড়িয়ে গিয়েছে। সকাল থেকে রাত সর্বক্ষণ বিজ্ঞান আমাদের চালিত করছে। কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা গিয়েছে, এখনও রাজ্যের কয়েকটি পিছিয়ে থাকা জেলায় যুগ যুগ ধরে চলে আসা বেশ কিছু কুসংস্কার জিইয়ে রয়েছে। এই কালো দিকটি সমূলে বিনাশের জন্যই রাজ্য সরকার বিজ্ঞানভিত্তিক জনচেতনাকে আরও জাগ্রত করতে জেলায় জেলায় ধারাবাহিক কর্মসূচি নিচ্ছে। বিভিন্ন সংগঠনের নেওয়া কর্মসূচিতে আর্থিক সহায়তা করছে। মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফ নির্দেশ, টাকার জন্য বিজ্ঞানের প্রচার-প্রসারে যেন খামতি না থাকে। বিভাগীয় ওই কর্তা আরও জানান, বাম আমলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরকে কার্যত তৃতীয় শ্রেণীর বিভাগ বলে গণ্য করা হতো। কিন্তু পরিবর্তনের জমানায় নয়া দিশা পেয়েছে এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ। তিনি আরও বলেন, সরকার কেবল টাকা দিয়েই বিজ্ঞানচেতনার উদ্যোগে শামিল হয়নি। অর্থ প্রদানকারী সংগঠনগুলি বিজ্ঞানের ব্যাপ্তি ঘটাতে কী ধরনের কর্মসূচি করছে, তার সম্পূর্ণ বিবরণ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলিকে সরকারের কাছে পাঠাতে হচ্ছে। টাকা খরচের যাবতীয় হিসেব না মেটালে পরবর্তী দফার টাকা আটকে দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ রাজ্য সরকার গোটা বাংলাজুড়ে বিজ্ঞানভিত্তিক জনসচেতনতা মূলক কর্মসূচিতে গুরুত্ব সহকারে কার্যকর করছে, এটা তারই অঙ্গ বলে মনে করছেন ওই কর্তা।