গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
মামলাকারীরা আদালতকে জানিয়েছিলেন, সুপ্রিম কোর্ট তানিয়া ঘোষের মামলায় স্পষ্ট জানিয়েছিল, চাকরির পরীক্ষায় সফলদের মধ্য থেকে আগে বিএড উত্তীর্ণদের নিয়ে প্যানেল বানিয়ে নিয়োগ করতে হবে। যদি তারপরেও শূন্যপদ থাকে, তাহলে বিএড ডিগ্রিহীনদের নিয়োগ করার কথা কমিশন বিবেচনা করবে। মামলাকারীদের আইনজীবী এই প্রসঙ্গে দাবি করেছেন, এই নির্দেশ বা ফর্মূলা মানা হয়নি। এমনকী নির্দেশটি না মানার প্রমাণ মিলছে ২০১৪ সালেই সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যের জমা করা একটি হলফনামার তথ্যে। ১০ জানুয়ারি মামলাটি হাইকোর্টে বিচারের তালিকায় এলেও শুনানি হয়নি।
অভিযোগ, ২০১৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট তার সংশোধিত অন্তর্বর্তী নির্দেশ দেওয়ার পর প্রায় পাঁচ বছর কেটে গেলেও কমিশন সেই নির্দেশ মতো এখনও হলফনামা পেশ করেনি। ফলে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কিত সেই অন্তর্বর্তী নির্দেশ আজও বহাল রয়েছে। উল্লেখ্য, মামলাকারীদের আরও অভিযোগ ছিল, কমিশনের বিজ্ঞাপনে প্রার্থীদের যে যোগ্যতার উল্লেখ ছিল, তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানা হয়নি। এমনকী আংশিক সময়ের শিক্ষকদের জন্য মোট শূন্যপদের ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখার কথা থাকলেও, পদপূরণের সময় তা মানা হয়নি। এই প্রেক্ষাপটে মামলাকারীরা এখন দাবি করছেন, সরকারি তরফে নির্বাচিতদের বিস্তারিত প্যানেল প্রকাশ করার যে দাবি করা হয়েছিল, তা সঠিক নয়। তথ্য জানার অধিকার আইন অনুযায়ী এই প্রসঙ্গে পাওয়া তথ্য শুনানির সময় বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা’র এজলাসে পেশ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।