কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
তবে, সাংবাদিক বৈঠকে পার্থবাবু বলেন, সারা দেশের হিসেবে এই পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৭৫ শতাংশ ঘাটতি রয়েছে। এ রাজ্যে বরং ছবিটা কিছুটা উজ্জ্বল। এখানে ঘাটতির পরিমাণ ৬২ শতাংশ। বেঙ্গল বিজনেস সামিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা আমন্ত্রিত থাকেন। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে ভাববিনিময় করেন। পার্থবাবু নিজেও বিজয়া পরবর্তী একটি সৌজন্য বৈঠক করেন উপাচার্যদের সঙ্গে। এবার মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে উপাচার্য, সহ-উপাচার্য এবং রেজিস্ট্রারদের নিয়ে এরকম একটি সম্মেলনী করার প্রস্তাব দিয়েছেন পার্থবাবু। মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে সে ব্যাপারে সবুজ সঙ্কেতও পাওয়া গিয়েছে। পুজোর পরে এর দিনক্ষণ এবং জায়গা ঠিক করা হবে।
অন্যদিকে, শিশুশিক্ষা কেন্দ্র এবং মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষা সহায়ক এবং সম্প্রসারকদের বর্ধিত বেতনের ফাইল ছাড়া হয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তবে, প্রাথমিক শিক্ষকদের ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর বেনিফিট দেওয়া নিয়ে অর্থ দপ্তরের ছাড়পত্র মেলেনি বলে শিক্ষামন্ত্রী জানান।