কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
নতুন দায়িত্ব পাওয়া রাজীব সিনহার জন্ম ১৯৬০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। জন্ম মাসেই তিনি রাজ্যের মুখ্যসচিব হলেন। ১৯৮৪ সালে তিনি পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জিওলজিতে মাস্টার্স ডিগ্রি পান। ১৯৮৬ সালে তিনি আইএএস হন। তিনি ’৮৮ সালে কালনার মহকুমাশাসক হিসেবে প্রথম প্রশাসনিক পদে যোগ দেন। তিনিও বর্ধমানের অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) পদে ছিলেন। তাঁকে নিয়ে গত চারজন মুখ্যসচিবই ওই পদে কাজ করেছেন। তিনজন স্বাস্থ্যসচিবই মুখ্যসচিব হয়েছেন। কোচবিহার, বর্ধমান সহ বিভিন্ন জেলায় কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি ইউনিসেফে কাজ করেছেন। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, শিল্পসচিব ছিলেন। ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প দপ্তরে অতিরিক্ত মুখ্যসচিব হিসেবে দায়িত্বভার পালন করেছেন। ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প দপ্তরে প্রশংসার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। স্বাস্থ্যসচিব থাকার সময় তিনি জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন প্রত্যাহারে গুরুদায়িত্ব পালন করে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে প্রশংসিত হয়েছিলেন। স্বাস্থ্যসচিব থেকেই এবার তিনি মুখ্যসচিব হলেন। সামনে তাঁর অনেক কঠিন দায়িত্ব পালন করতে হবে। এদিনই স্বাস্থ্যসচিব হিসেবে সঙ্ঘমিত্রা ঘোষ দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। দায়িত্ব নিয়েছেন পূর্তসচিব নবীন প্রকাশ। বাকি আইএএস অফিসাররা আজ, মঙ্গলবার দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।