উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ঠিক হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে ঠেকাতে বাংলা এবং বাঙালির আবেগকেও আরও বেশি করে কাজে লাগানো হবে। দলের এমপি সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বিজেপির বিধানসভা দখল অত সহজ হবে না। বাংলা এবং বাঙালিয়ানা বিজেপি জানে না। তাই তৃণমূলই আগামীদিনে জিতবে।’ দলের মুখপাত্র ডেরেক ও’ব্রায়ানকে পাশে রেখে সুদীপবাবু আরও বলেন, ‘আমাদের ফল খারাপ হয়েছে ঠিকই। কিন্তু রাজ্যের ৪২ আসনের মধ্যে ২২ মোটেই কম শক্তি নয়। সংসদে তা আমরা প্রমাণ করে দেব। ভুলে যাবেন না, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একা এমপি থেকে প্রথমে ১৯, তারপর ৩৪ জনকে জিতিয়ে সংসদে পাঠিয়েছিলেন। তাই তৃণমূল মোটেই শেষ হয়ে যায়নি।’
লোকসভায় এবার ৪২টি আসনে লড়ে যে ২২ টি আসন পেয়েছে তৃণমূল, তার মধ্যে সাতজন নতুন। প্রথমবার জিতে এসেছেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁদের যেমন বলা হয়েছিল, সেই মতো তাঁরা লোকসভার প্রয়োজনীয় ফর্ম পূরণ করে পরিচত্রপত্র নিয়ে নিয়েছেন। বাকি পুরনো এমপিরাও প্রয়োজনীয় যাবতীয় নিয়ম পূরণ করে নিয়েছেন। লোকসভায় গতবারের মতো তৃণমূল এবারও চতুর্থ বৃহত্তম দল হলেও, বেশ কিছু সুবিধা পাবে না। নিয়ম হচ্ছে, ৩০ আসনের বেশি এমপি থাকলে লোকসভায় সেই দলের নেতা, উপদলনেতা, মুখ্যসচেতক বিশেষ সচিব পান। লোকসভার সচিবালয়ই তা দেয়। কিন্তু তৃণমূল সেই শর্ত পূরণ করতে না পারায়, এই সুবিধা পাবে না।