সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
ভোট শুরু হওয়ার পর এই প্রথম কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোনও অফিসার রাজ্যে আসছেন। গত ৩১ জানুয়ারি ও ১ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে এসে বৈঠক করেছিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা সহ ফুল বেঞ্চ। ভোট ঘোষণার পরে এসেছিলেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক যেমন করেছিলেন, তেমনি বৈঠক করেছিলেন জেলাশাসক-পুলিস সুপারদের সঙ্গে। এবার শেষ তথা সপ্তম দফার আগে ফের আসছেন তিনি। ভোটপ্রস্তুতি খতিয়ে দেখবেন এবং সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট করার জন্য প্রশাসনিক কর্তাদের নির্দেশ দেবেন।
সপ্তম দফায় কলকাতা সহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রের ভোট। বেশ কিছু হেভিওয়েট প্রার্থী লড়াই করছেন। নির্বাচন কমিশনের নজরও তাই এই দফার ভোটে। প্রাকৃতিক উত্তাপের সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক উত্তাপের পারদ ক্রমে চড়ছে। ভোটের ছ’দিন আগে ডেপুটি নির্বাচন কমিশনারের এই বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
ঘণ্টা দুয়েক ধরে সপ্তম দফার ভোটের জন্য অফিসারদের সঙ্গে বৈঠকের পরে লাঞ্চ সেরে তিনি গণনা নিয়ে প্রশিক্ষণ দেবেন। গণনা কেন্দ্র কেমন হবে, তার জন্য ওই ভবনেই একটি হলে মডেল গণনা কেন্দ্র তৈরি করা হবে। সেখানেই সব জেলাশাসক, রিটার্নিং অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করবেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। একমাত্র ষষ্ঠ দফায় আগামী রবিবার যেসব জেলায় ভোট, সেখানকার জেলাশাসকরা আসবেন না। বাকি সব জেলাশাসকরা উপস্থিত থাকবেন। লাঞ্চের পরে তাঁদের প্রশিক্ষণ দেবেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। মধ্য কলকাতার একটি পাঁচতারা হোটেলে রাত কাটিয়ে মঙ্গলবার সকালে তিনি দিল্লি চলে যাবেন।