সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
এদিকে, সোমবার রাজ্যে পঞ্চম দফায় সাতটি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট ছিল। ওই রাতেই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির কাছে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব যৌথভাবে যে রিপোর্ট পেশ করেছে, তাতে এর মধ্যে পাঁচটি আসন গেরুয়া শিবিরের পক্ষে যাবে বলে দাবি করা হয়েছে। ওই বৈঠকে হাজির থাকা সুনীল দেওধরকে এ নিয়ে মঙ্গলবার প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, কৈলাস-অরবিন্দ এবং সুব্রতদা যৌথভাবে সভাপতিকে রিপোর্ট পেশ করেছেন। সেখানে সাতটি কেন্দ্রে মধ্যে পাঁচটি কেন্দ্র বিজেপির পক্ষে যাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে কেন সাতে সাত নয়, তার পাল্টা কৈফিয়ত অমিত শাহ চেয়েছেন বলেও দাবি করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রাক্তন এই প্রচারক। তিনি আরও বলেন, আমার বিশেষ দায়িত্ব ছিল সপ্তম দফার ন’টি লোকসভা কেন্দ্রের। কিন্তু এত কম সময়ে আমি এতগুলি কেন্দ্রের বিবিধ চরিত্র বুঝতে পারব না বলে তিনটি লোকসভা চেয়েছিলাম। সর্বভারতীয় নেতৃত্ব আমার আবেদন মেনে নিয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা, উত্তর-পূর্ব ভারতের বিজেপির অন্যতম নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মাকেও আরও তিনটি লোকসভার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সুনীলের দাবি, এবারের ভোটে রাজ্যজুড়ে চোরা তৃণমূল বিরোধিতার হাওয়া বইছে। যার গতিবেগ ত্রিপুরায় বামফ্রন্ট সরকার পতনের আগের পরিস্থিতির চেয়েও বেশি। ২০১৪ সালে উত্তরপ্রদেশের ৮০টি লোকসভা আসনের মধ্যে বিজেপি ৭১টি জিতে চমক তৈরি করেছিল। সুনীল দেওধরের মতে, এবারের লোকসভা ভোটে বাংলার মানুষ গোটা দেশকে ঠিক তেমনভাবেই তাক লাগিয়ে দেবে। তাঁর কথায়, মিলিয়ে নেবেন ২৩ তারিখ পশ্চিমবঙ্গ থেকে কমপক্ষে ২৫টি আসন পাবে বিজেপি। আর কেন্দ্রে এককভাবে ৩০০ কাছাকাছি আসন পেয়ে সরকার গড়বেন নরেন্দ্র মোদি।