যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
সূত্রের দাবি, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিনের একটি রিপোর্ট পাঠাতে হয় সব থানাকে। থানা এলাকা থেকে টাকা কিংবা বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে কিনা তাও জানাতে হয় কমিশনকে। কলকাতা পুলিস সূত্রে খবর, নির্বাচন বিধি লাগু হওয়ার পর থেকে এখনো পর্যন্ত শহর থেকে বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। তবে দু জায়গা থেকে মোট ৩০ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছে। যার কোন নথি দেখাতে পারেননি দুই ব্যক্তি। সেই টাকার উৎস কোথায়, তাও জানাতে পারেননি ওই দুই ব্যক্তি। আদর্শ আচরণ বিধি চলাকালে উৎসহীন টাকার সন্ধান পাওয়ায় সেই টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে কলকাতা পুলিস। একই সঙ্গে ওই দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারও করে লালবাজার। পুলিসের দাবি, নির্বাচন চলাকালীন সেই টাকা কোন ভাবে অসৎ উদ্দেশ্যে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন হোটেল কর্তৃপক্ষ সঙ্গেও বৈঠক করেছে পুলিস। বাইরে থেকে আসার কোনও ব্যক্তি যাতে বিনা পরিচয় পত্রের কোন হোটেলে এই সময় না থাকেন সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে ওই হোটেল কর্তৃপক্ষকে। প্রতিদিন প্রতিটি থানা নিজে নিজে এলাকার সমস্ত হোটেল গুলিতে নজরদারি করবে। পুলিসের একটা সূত্র জানাচ্ছে, অনেক সময় হোটেলগুলিতে বেআইনি লেনদেনের কাজ হয়ে থাকে। কলকাতা পুলিসের কর্তা জানিয়েছেন, রাতের বেলা শহরে সমস্ত এন্ট্রি ও এক্সিট পয়েন্টগুলিতে কড়া নাকা তল্লাশির ব্যবস্থা করা হয়েছে। নির্দেশ দেয়া হয়েছে সমস্ত গাড়িকে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করতে হবে। একই সঙ্গে খতিয়ে দেখতে হবে গাড়ির নথিপত্রও।