কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
নতুন নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) সংসদে পাশ হওয়ার পর দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বিরোধী সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এই আইন প্রত্যাহারের দাবিতে পথে নেমেছে। বিরোধী শক্তির প্রতিবাদের মুখে পাল্টা সিএএ আইন পাশ করানোর জন্য কেন্দ্রের মোদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে গোটা দেশের সঙ্গে এরাজ্যেও অভিনন্দন যাত্রা সংগঠিত করেছে বিজেপি। ঘটনাচক্রে বিজেপির সেই অভিনন্দন যাত্রা কর্মসূচির তুলনায় বিরোধীদের প্রতিবাদ আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং সিএএ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছেন। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, তাঁরা লোকসভা ভোটের ইস্তাহারে নাগরিকত্ব আইন সংশোধনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সাধারণ মানুষ এই আইন সমর্থন করেছে, তা ভোটের ফলেই স্পষ্ট হয়েছে। এই দাবি করলেও চলতি এনআরসি, এনপিআর এবং সিএএ বিরোধী আন্দোলনের জেরে আমজনতার মধ্যে যে সংশয় দেখা দিয়েছে, এদিন দিলীপবাবুর কথাতে তারই ইঙ্গিত মিলেছে। তিনি বলেন, এই আইন পাশ করানোয় অমিত শাহ বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। দেশবাসী তাঁকে অভিনন্দিত করেছে। রাজ্য বিজেপি তাঁকে অভিনন্দন জানাতে শহিদ মিনারে সামনে সমাবেশের আয়োজন করেছে। তাঁর দাবি, সিএএ নিয়ে যে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে, তা দূর করা প্রয়োজন। তিনি নিজেই যেহেতু এই আইন করেছেন, তাই তাঁর কথায় সেই বিভ্রান্তি দূর হবে বলে বিশ্বাস দিলীপবাবুর। এই কর্মসূচিতে কলকাতা লাগোয়া জেলা থেকে দলের কর্মী-সমর্থকরা আসবেন বলে জানান তিনি।