বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের প্রধান বেঞ্চ নির্দেশ জারি করে বলেছিল, জঞ্জাল পোড়ানো যাবে না। গাছের পাতা পোড়ানো যাবে না। এতে পরিবেশের ক্ষতি হয়। উল্লেখ্য, অনেক সময় দেখা যায়, রাস্তার ধারে ও ফাঁকা জায়গায় জঞ্জাল ও শুকনো পাতা পোড়ানো হচ্ছে। আবর্জনা পোড়ানোর কটু গন্ধ এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। বিষবাষ্পের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। একদিন, দু’দিন নয়, দিনের পর দিন এই কাজ হয়ে চলেছে। শীত ও বসন্তকালে এই ঘটনা বেশি দেখা যায়। যার জন্য পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। দূষণের ক্ষেত্রে কলকাতার অবস্থা খারাপ। দিল্লির পরেই কলকাতার স্থান রয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ মেনেই পরিবেশ দূষণ রোধে তৎপর হয়েছে কলকাতা পুলিস। কলকাতা পুলিসের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে, কোনওরকম বর্জ্য পোড়ানো একেবারে বেআইনি। কোন কোন ধরনের জিনিস পোড়ানো বেআইনি বলে ঘোষণা করা হয়েছে, তার একটি তালিকাও রয়েছে কলকাতা পুলিসের নির্দেশিকায়। যার মধ্যে রয়েছে, টায়ার, প্লাস্টিক, সিএফএল বাল্ব, রং, টিউবলাইট, হাসপাতাল বর্জ্য যেমন মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ, সিরিঞ্জ সহ প্রায় ২৫ রকমের জিনিস রয়েছে। আপাতত ৩ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এই নির্দেশিকা জারি থাকবে বলে জানিয়েছে কলকাতা পুলিস।