বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
নিজের খরচে কেউ হাসপাতালে এলে যাতায়াতের খরচ বাবদ এক হাজার টাকা করে দেবে রাজ্য সরকার। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ যে সীমিত তা মেনে নিয়েছেন বিশ্বশর্মা। তাই বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউতে কোনও এনসেফেলাইটিস আক্রান্তের চিকিৎসা হলে সরকারের পক্ষ থেকে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হবে। সেই টাকা সরাসরি হাসপাতালের অ্যাকাউন্টে জমা পড়বে। চিকিৎসা নিয়ে সর্বক্ষণ সহায়তার জন্য প্রত্যেকটি মেডিক্যাল কলেজে একটি হেল্পডেস্ক খোলা হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় চিকিৎসক থেকে সকল স্বাস্থ্যকর্মীর ছুটি বাতিল করেছে রাজ্য সরকার। কাজের সময় কেউ অনুপস্থিত থাকলে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে। সেক্ষেত্রে ওই কর্মীর বিরুদ্ধে পুলিসের কাছে এফআই আর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী জানিয়েছেন। আবহাওয়ার জন্য এমনিতেই অসমে এনসেফেলাইটিস ছড়িয়ে পড়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। প্রচুর বৃষ্টিপাত, অনেক ধানজমি এবং জলাশয়, বাণিজ্যিক এবং গার্হস্থ্য শুয়োর চাষের জন্য প্রশাসনকে সবসময় ভাইরাসজনিত রোগ ছড়িয়ে পড়া নিয়ে সতর্ক থাকতে হয়। বিশ্বশর্মা জানিয়েছেন, এনসেফেলাইটিসের সরাসরি কোনও চিকিৎসা নেই। তাই নিরাময়ের জন্য প্যারাসিটামল, ম্যানিটল, আইভি ফ্লুইড এবং অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলিতে বিনাম্যূলে সরবরাহ করা হয়েছে। সময়ে পরিস্থিতির হাল ধরায় এনসেফেলাইটিস ছড়িয়ে পড়া অনেকটাই আটাকানো গিয়েছে বলে মন্ত্রী দাবি করেছেন।