বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ওই সভায় প্রধান সহ সকলের উপস্থিতিতে গ্রামবাসীরা প্রত্যেককে আবাস যোজনার টাকা আত্মসাৎ, শৌচাগার, ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি সহ একাধিক অভিযোগ তোলেন। এরপর সকলের সম্মতিতে গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে প্রায় দু’কোটি টাকা জরিমানা করা হয় সভায় উপস্থিত অভিযুক্তদের। স্থানীয় বাসিন্দা দীপঙ্কর কর্মকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহ নির্মাণের টাকা থেকে প্রত্যেকের কাছ থেকে মাথাপিছু ১৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা করে নিয়েছে তৃণমূল নেতারা। আমার বাবার থেকেও ২০ হাজার টাকা নিয়েছিল। ৯০০ টাকা জমা দিয়ে শৌচালয় তৈরি করতে দিলেও বেশিরভাগ শৌচালয় তৈরি হয়নি। টাকাও ফেরত পাওয়া যায়নি। কোথাও বা অর্ধসমাপ্ত হয়ে পড়ে রয়েছে শৌচালয়। আমরা গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে চাইছি অবিলম্বে গরিব মানুষের টাকা তৃণমূল নেতারা ফিরিয়ে দিক।
পঞ্চায়েত প্রধান শফিকুল ইসলাম বলেন, ভোট গণনার পর থেকে আমি বাড়িতে ছিলাম না। বৃহস্পতিবার গ্রামের সকলে একটি সভায় আমাদের ডেকেছিল। সেখানে অসমাপ্ত শৌচাগার, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার জন্য টাকা আত্মসাৎসহ কয়েকটি অভিযোগ তুলে দু’কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। সরাসরি আমাকে কেউ অভিযুক্ত করেনি। শৌচালয়ের অর্ধসমাপ্ত কাজ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঠিকাদার কী করেছে আমার জানা নেই। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরে আমি প্রধান হয়েছি। আগামী সোমবার এই বিষয়ে আবার একটি বৈঠক হওয়ার কথা।