কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন এই গোডাউন ব্যবহারের জন্য ব্যবসায়ীদের লিজ দেওয়া হয়। সোমবার পর্যন্ত কারও বিরুদ্ধে এই ঘটনায় এফআইআর দায়ের করেনি দমকল। ফলে গোডাউনের ভিতরে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা যথেষ্ট ছিল কি না, পণ্য গুদামজাত করার ক্ষেত্রে কোথাও বিধি লঙ্ঘন করা হয়েছে কি না, এসব বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে যথেষ্ট। কলকাতা পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, দমকলের অভিযোগ পেলে আমরা তদন্ত করব। গঙ্গার পাড় ধরে পরপর রয়েছে এরকম বেশ কিছু শতাব্দীপ্রাচীন গুদামঘর। তার কোনওটি যে কোনও সময় চলে যেতে পারে গঙ্গা নদীর গর্ভে, কোনওটি আবার দাহ্য পদার্থে ঠাসা থাকায় কার্যত জতুগৃহের চেহারা নিয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ এই ঘটনায় জানিয়েছে, তাদের তরফে ভাড়াটিয়া ব্যবসায়ীদের একাধিকবার সচেতন করা হয়েছে এবং অগ্নি নির্বাপণের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আগুন লাগলে দিন দুয়েকের প্রশাসনিক তৎপরতার পর আবার যে কে সেই অবস্থাই ফিরে আসে বলে অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে রাজনৈতিক মহলের একাংশেরও।