কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
সূত্রের খবর, উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রক সম্প্রতি তাদের খাদ্য দপ্তরের মাধ্যমে গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সরকারি শস্যভাণ্ডারের উদ্বৃত্ত চাল একশো দিনের কাজ প্রকল্পে মুজরির কিছুটা অংশ মেটানোর কাজে ব্যবহার করা যায় কি না, তা ভেবে দেখার অনুরোধ জানানো হয়। ঘটনাচক্রে, চলতি বছরেই হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড, জম্মু ও কাশ্মীরের বিধানসভা ভোট রয়েছে। তার আগে কেন্দ্রের এই ভাবনা নিশ্চিতভাবেই তাৎপর্যপূর্ণ।
মুদ্রাস্ফীতির ধাক্কা সামলাতে ও বাজারে চালের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে ইতিমধ্যেই একঝাঁক পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্র। বাসমতী নয়, এমন চালের রপ্তানিতে গত বছর জুলাইয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। কিন্তু বর্তমানে যা অবস্থা তাতে সরকারের ঘরে এক কোটি ৪০ লক্ষ টন চাল উদ্বৃত্ত হয়ে পড়েছে। এই চাল গুদামে রাখার খরচও বাড়ছে। সেকথা মাথায় রেখেই কেন্দ্র এখন একশো দিনের কাজে মজুরির কিছু অংশ হিসেবে চাল দেওয়া যায় কি না, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে। কিন্তু কীভাবে তা করা সম্ভব? এক সরকারি আধিকারিকের বক্তব্য, ধরা যাক কেউ সাত দিন কাজ করেছেন। তার মধ্যে কিছু দিনের মজুরির সমতুল চাল দেওয়া হতে পারে। বাকিটা নগদে মেটানো যেতে পারে। আবার এক দিনের মজুরি হিসেবে এক কিলোগ্রাম চাল ও বাকিটা নগদে মেটানোর কথাও ভাবা যেতে পারে। সরকার এবিষয়ে এগনোর সিদ্ধান্ত নিলে বিস্তারিত প্রক্রিয়া স্থির করা হতে পারে।