গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
ওয়াংচুকের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার কর্পোরেট সংস্থাগুলির চাপের কাছে নতিস্বীকার করেছে। তাঁর বক্তব্য, ‘ভারসাম্য বজায় রাখতে তাই আমাদেরও সরকারকে চাপ দেওয়া দরকার। সরকারের বদলই একমাত্র সব বদলাতে পারে।’সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলে অসম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরামে স্বশাসিত কাউন্সিল (এডিসি) তৈরির বিধান রয়েছে। আদিবাসী এলাকায় জমি, জঙ্গল, জল ও কৃষি বিষয়ে নিজস্ব আইন তৈরি করতে পারে এডিসি। লাদাখ ষষ্ঠ তফসিলে অন্তর্ভূক্ত হলে কর্পোরেট সংস্থাগুলি জমি অধিগ্রহণ বা কোনও প্রকল্প করতে চাইলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুমতি নিতে হবে। যদিও ওয়াংচুকের দাবি মানতে নারাজ বিজেপি। তাদের দাবি, লাদাখে গত কয়েক বছরে যা উন্নয়ন হয়েছে, তা গত ৭০ বছরে হয়নি। এমনটাই দাবি বিজেপির। আর সেই উন্নয়নে ভর করেই লাদাখে টানা তিনবার জয়ের লক্ষ্যে লড়াই করছে পদ্মশিবির। লাদাখে বিজেপির নির্বাচন ইন-চার্জ বিক্রম রানধাওয়া বলছেন, আগে যেখানে রাস্তা ছিল না, সেখানে রাস্তা তৈরি হয়েছে। প্রত্যেক বাড়িতে পানীয় জলের সংযোগ পৌঁছে গিয়েছে। মানুষের জীবনে ‘বিরাট পরিবর্তন’-এর প্রভাব ভোটের বাক্সেও পড়বে। তাঁর দাবি, ৭০ বছর ধরে লাদাখের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হওয়ার স্বপ্ন বিজেপি পূরণ করেছে। তাই মানুষও অকৃতজ্ঞ হবে না। আগামী ২০ মে চতুর্থ দফায় লাদাখে ভোটগ্রহণ হবে।