উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
মাদ্রিদ: এল ক্লাসিকোর আগে ধাক্কা খেল বার্সেলোনাও। শনিবার ঘরের মাঠে হারের মুখ দেখেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। তার ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে অ্যাওয়ে ম্যাচে মুখ থুবড়ে পড়ল বার্সেলোনা। গেফাটের কাছে মরশুমের প্রথম হারের মুখ দেখল কোম্যান ব্রিগেড। ম্যাচের ৫৬ মিনিটে পেনাল্টি থেকে লক্ষ্যভেদ করে গেটাফেকে মূল্যবান তিন পয়েন্ট এনে দেন হেইমে মাতা। ম্যাচের শেষ লগ্নে তারা আরও একটি সহজ সুযোগ হাতছাড়া না করলে, বার্সেলোনার হারের ব্যবধান বাড়তে পারত। এই জয়ের সুবাদে ৫ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকা রিয়ালকে স্পর্শ করল গেটাফে। তবে গোল পার্থক্যে পিছিয়ে থাকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তারা।
ম্যাচের প্রথমার্ধে বেশ কয়েকটি সুযোগ হাতছাড়া করে বার্সেলোনা। ২০ মিনিটে মেসির শট পোস্টে প্রতিহত হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রিজম্যান প্রতিপক্ষ গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল উড়িয়ে দেন পোস্টের উপর দিয়ে। কাতালন ক্লাবটির হয়ে একেবারেই ছন্দে নেই ফরাসি তারকাটি। প্রতি ম্যাচেই হতাশ করছেন তিনি। প্রথমার্ধে সুযোগ নষ্টের খেসারত দ্বিতীয়ার্ধে গুনতে হয় বার্সেলোনাকে। ৫৬ মিনিটে বক্সের মধ্যে প্রতিপক্ষ ফুটবলারকে ফাউল করেন ডি জং। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজাতে দেরি করেননি। নিখুঁত স্পটকিকে লক্ষ্যভেদ করে দলকে এগিয়ে দেন মাতা (১-০)। অপ্রত্যাশিতভাবে পিছিয়ে পড়ার পর ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া হয়ে ওঠে বার্সা। কোচ কোম্যান মাঠে নামান আনসু ফাতি ও ফেলিপে কুতিনহোকে। তবে তাতেও লাভ কিছু হয়নি। রক্ষণভাগে লোক বাড়িয়ে বার্সেলোনার যাবতীয়আক্রমণ ভোঁতা করে দেয় গেটাফে। তবে ভাগ্য সহায় থাকলে, ম্যাচে সমতায় ফিরতেও পারতেন মেসিরা। প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডার বল বিপদ মুক্ত করতে গিয়ে সোজা নিজেদের পোস্টে মেরে বসেন। অল্পের জন্য বল গোলে ঢোকেনি। ফলে হেরেই মাঠ ছাড়তে হয় বার্সেলোনাকে।