কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সারা রাজ্যের সঙ্গে বিষ্ণুপুরেও জবরদখল সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেইমতো বুধবার ঐতিহাসিক লালবাঁধের পাড়ে আটজন অস্থায়ী দোকানদারকে উঠে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে পরে মুখ্যমন্ত্রী হকারদের পুনর্বাসনের পরামর্শ দেওয়ায় এদিন বিষ্ণুপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষ, মহকুমা শাসক প্রসেনজিৎ ঘোষ ও পুরসভার চেয়ারম্যান গৌতম গোস্বামী লালবাঁধ পরিদর্শন করেন। মহকুমা শাসক বলেন, লালবাঁধে প্রচুর পর্যটক আসেন। কিন্তু বাঁধের পাড়ে দোকান গজিয়ে উঠেছে। তাতে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। সেজন্য এদিন ঠিক করা হয়েছে, কাউকে ওরকম দোকান বসাতে দেওয়া হবে না। ব্যবসায়ীদের ভ্রাম্যমাণ স্টল চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাঁরা সকালে ঠেলাগাড়িতে মালপত্র নিয়ে আসতে পারবেন। বিক্রি করার পর আবার তা নিয়ে চলে যেতে হবে। ছাউনি হিসেবে তাঁরা রঙিন ছাতা ব্যবহার করতে পারেন।
লালবাঁধের দোকানদার শেখর বিশ্বাস বলেন, প্রশাসনের নির্দেশে আমরা দোকান বন্ধ রেখেছি। তবে এদিন আধিকারিকরা ব্যবসার অনুমতি দিয়েছেন। বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। আমরা তা মানতে রাজি হয়েছি। এতে চিন্তা কেটেছে।