কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
বেলডাঙার বড়ুয়া মোড়ে সাদ্দাম আলির ফলের দোকান রয়েছে। তিন বছর আগে তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের পর স্ত্রী শীলা বিবি ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পান। তিনি এখন কলকাতায় মেডিক্যালের তৃতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছেন। পরিবারের দাবি, সাদ্দাম আলির ব্যবসায় লক্ষাধিক টাকা ঋণ হয়েছিল। পাওনাদারদের চাপে বেশ কয়েকদিন ধরে অবসাদে ভুগছিলেন। শুক্রবার সকালে দোকানে না গিয়ে বাড়িতে একা ছিলেন। সকাল ৮টা নাগাদ প্রতিবেশীরা তাঁকে বাড়ি থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে বেলডাঙা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখানেই জানা যায়, তিনি অ্যাসিড খেয়েছেন। পরে বহরমপুরের একটি নার্সিংহোমে তাঁকে ভর্তি করা হয়। মৃতের কাকা জানারুল শেখ বলেন, আমরা শুনেছি, ঋণের কারণে বেশ কিছুদিন ধরে অবসাদে ভুগছিল। তার জেরেই আত্মঘাতী হয়েছে।