কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
এদিন মধ্যাহ্নভোজের পর দিলীপ স্বাধীনের সরকারের সঙ্গে কিছুক্ষণ সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা করেন। কর্মীদের ডেকে সংগঠনের হালহকিকত জেনে নেন।
বিজেপি সূত্রে খবর, এলাকার নেতা-কর্মীদের মধ্যে যা ভুল বোঝাবুঝি রয়েছে, তা মিটিয়ে ফেলতে বলেন দিলীপ। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি বলেন, দলকে টিকিয়ে রাখতে হলে নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও ভ্রাতৃত্ববোধ থাকতে হবে। নাহলে দলের কর্মসূচিতে এর প্রভাব পড়বে।
দিলীপ দলের কর্মীদের টার্গেট বেঁধে দিয়েছেন, আগামী ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটকে। সেজন্য নেতাকর্মীদের এখন থেকে মাঠে নেমে পড়ার বার্তা দিয়েছেন। বুথস্তরে দলের সংগঠনকে মজবুত করার পরামর্শ দেন দিলীপ। সাধন বলেন, দিলীপদা সাংগঠনিক কাজে মালদহে এসেছিলেন। আমার বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজের আমন্ত্রণ ছিল।
পাশাপাশি নিজেদের মধ্যে যা সমস্যা রয়েছে তা এখনই মিটিয়ে ফেলতে বলেন দিলীপ।
বৈষ্ণবনগর বিধানসভা এলাকায় বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে চরম সীমায়। যা নিয়ে এর আগেও বেশ কয়েকবার সোশ্যাল মিডিয়ায় কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি হয়েছে দলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে।
এদিন কালিয়াচক যাওয়ার আগে ডালখোলাতেও দলীয় কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন দিলীপ। কর্মীদের সঙ্গে চায়ে পে চর্চায় অংশ নেন। সেখানে ছিলেন দলের জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার সহ অন্যরা।