কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
নিট দুর্নীতি প্রকাশ্যে আসতেই মুখ পুড়েছে মোদি সরকারের। ড্যামেজ কন্ট্রোলে তড়িঘড়ি সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুরুতেই পরীক্ষা-কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্ত একাধিক ব্যক্তি ও কোচিং সেন্টারের হদিশ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। এদিন প্রথম দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, পরীক্ষার্থীদের একটি ফাঁকা স্কুলে নিয়ে যেতেন মণীশ। সেখানে অত্যন্ত গোপনে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের উত্তর শিখিয়ে দেওয়া হতো। সমস্ত বিষয়ে তাঁকে সাহায্য করতেন আশুতোষ। নিজের বাড়িতেই পরীক্ষার্থীদের থাকা, খাওয়ার বন্দোবস্ত করে দিতেন তিনি। বৃহস্পতিবারই তাঁদের ডেকে পাঠিয়েছিল তদন্তকারী আধিকারিকরা। দীর্ঘক্ষণ জেরার পরই দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই মামলায় ইতিমধ্যে ছ’টি এফআইআর দায়ের করেছে সিবিআই। অভিযুক্তদের একটি তালিকাও তৈরি হয়েছে। তার ভিত্তিতেই তদন্তের জাল গোটাতে চাইছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি।
এদিকে এদিন নিটে অনিয়মের অভিযোগে এনটিএর দিল্লি অফিসে বিক্ষোভ দেখাল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অব ইন্ডিয়া (এনএসইউআই)। দপ্তরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন বিক্ষোভকারীরা। ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনার একাধিক ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, দিল্লির ওকলায় এনটিএ দপ্তরের বাইরে বিপুল সংখ্যক এনএসইউআই সদস্য হাজির হয়েছে। সেখান থেকে ‘এনটিএ মুর্দাবাদ’, ‘এনটিএ বন্ধ করো’—এর মতো একের পর এক স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন হুড়মুড়িয়ে অফিসের মধ্যে ঢুকে ভিতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়।