কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
রিপোর্ট অনুযায়ী, কায়িক শ্রমের নিরিখে ভারতে পুরুষদের তুলনায় পিছিয়ে রয়েছেন মহিলারা। জানা গিয়েছে, দেশের ৫৭ শতাংশ মহিলা প্রয়োজন মতো শারীরিক পরিশ্রম করেন না। পুরুষদের (৪২ শতাংশ) তুলনায় যা ১৪ শতাংশ বেশি। তবে কাজের ক্ষেত্রে এই ‘অলসতা’ শুধু ভারতেই সীমিত নয়। গবেষণায় জানা গিয়েছে, বিশ্বের ৩১.৩ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্করা প্রয়োজন অনুযায়ী কায়িক শ্রম করেন না। বিজ্ঞান বলছে, সুস্থ থাকতে গেলে সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট মাঝারি বা ৭৫ মিনিট কঠোর পরিশ্রম করা জরুরি। গবেষকরা জানিয়েছেন, ২০০০ সালে ভারতের ২২ শতাংশ নাগরিক প্রয়োজনের তুলনায় কম শারীরিক পরিশ্রম করতেন। ২০১০ সালে সেই প্রবণতা ১২ শতাংশের কাছাকাছি বৃদ্ধি পায়। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সালে ৬০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ভারতীয় এই তালিকার অংশ হবেন। ২০০০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিশ্বের ১৯৭টি দেশে সমীক্ষা চালায় ল্যানসেট। আর তাতেই উঠে এসেছে এই তথ্য।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, কায়িক পরিশ্রম না করায় বৃদ্ধি পাচ্ছে রোগের দাপট। বিশেষ করে হৃদযন্ত্র এব ডায়াবেটিস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) দাবি করেছে, অলস জীবনযাপনের কারণেই এই অবস্থা।