গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
এই প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে জয়পুরের গান্ধীনগরে পুরানো এমআরইসি ক্যাম্পাসে ছটি বহুতল আবাসন নির্মাণের কথা। ওই জায়গাতেই থাকেন সরকারের বহু পদস্থ আমলা। ওই ছ’টি টাওয়ারের মধ্যে চারটি সরকারি আবাসনের কাজে ব্যবহার করা হবে। আর বাকি দু’টি বেচে দেওয়া হবে বেসরকারি ক্রেতাদের। পুরো বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে গত ১৪ মে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছেন মন্ত্রী মীনা। তাঁর দাবি, মাস্টার প্ল্যানে ১৮-১৯ তলা বিল্ডিংয়ের কোনও সংস্থান ছিল না। আইন অনুসারে, বাণিজ্যিক ব্যবহারেরও অনুমতি নেই। কিন্তু ওই প্রকল্প এগিয়ে নিয়ে যেতে বেআইনি উপায় অবলম্বন করা হয়েছে বলেও তাঁর অভিযোগ। মীনার আরও দাবি, রিয়েল এস্টেট ডেভেলাপমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন অব রাজস্থান লিমিটেড (আরইডিসিসি)-র সঙ্গে হাত মিলিয়ে কিছু অফিসার ও লোকজন বহু কোটি কালো টাকা
কিছু অফিসার ও লোকজন হাতাতে চাইছেন। এরফলে সরকারি কোষাগারের প্রায় ১,১৪৬ কোটি টাকা লোকসান হতে পারে। এই লোকসান এড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণেরও আর্জি জানিয়েছেন মীনা। তাঁর দাবি, মন্ত্রিসভার অনুমোদন ছাড়াই কাজ শুরু হয়েছে। উচ্ছেদের নোটিসও জারি হয়েছে। পুরো ঘটনায় তদন্ত দাবি করেছেন মীনা। উপযুক্ত তদন্তের পরই প্রকৃত ঘটনা সামনে আসবে।