উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
কন্টেইনমেন্ট জোনের বাইরে থাকা জিম ও যোগ কেন্দ্রগুলিকে একঝাঁক নিয়ম মেনে দৈনন্দিন কাজ চালাতে হবে। যেসব জিম ও যোগ কেন্দ্রে খোলামেলা জায়গা নেই সেগুলি ৬৫ বছরের বেশি বয়সি মানুষ ব্যবহার করতে পারবেন না। এধরনের জিম ও যোগা কেন্দ্র ব্যবহার করতে পারবেন না অন্তঃসত্ত্বা মহিলা ও ১০ বছরের কম বয়সি শিশুরাও। পাশাপাশি যাঁদের কোমর্বিডিটি রয়েছে, তাঁরাও এরকম কেন্দ্রে গিয়ে শরীরচর্চা করতে পারবেন না। বাড়তি ভিড় এড়ানোর জন্য জিম ও যোগা কেন্দ্রগুলিকে বিভিন্ন ব্যাচে ভাগ করে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। দু’টি ব্যাচের মধ্যে ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের ব্যবধান রাখতে হবে। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন সরঞ্জাম ও মেশিন পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে হবে। কেন্দ্রের নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, যাঁদের অক্সিজেনের মাত্রা ৯৫ শতাংশের কম, তাঁদের শরীরচর্চার অনুমতি দেওয়া যাবে না। শরীরচর্চার সময় অন্তত ৬ ফুটের দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ব্যবহারকারীদের। মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক। নিয়মিত হাত স্যানিটাইজ করতে হবে। ব্যবহারকারীদের জন্য মাথাপিছু চার বর্গমিটার করে জায়গা নিশ্চিত করতে হবে জিম ও যোগা কেন্দ্রগুলির মালিক ও ম্যানেজারদের। প্রশিক্ষণ ও শরীরচর্চার অনুমতি দেওয়া যাবে শুধুমাত্র উপসর্গহীনদের। বাধ্যতামূলকভাবে থার্মাল স্ক্রিনিং করতে হবে। পাশাপাশি ব্যবহারকারীদের ঢোকা ও বেরনোর সময়, নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বরের তালিকা রাখতে হবে।