কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা করা ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থার সঙ্কট কাটাতে সাড়ে ৩ লক্ষ কোটি টাকার ঋণদান কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এর আগে,ক্ষুদ্র শিল্প যাতে সহজ শর্তে ঋণ পায় সেই লক্ষ্যে মার্চ মাস থেকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক দু’দফায় ১ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ দিয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে লকডাউন যতই অগ্রসর হয়েছে ছোট শিল্পের সঙ্কট ততই গভীর হয়েছে। এই অবস্থায় ছোট ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে গ্রামীণ অঞ্চল এবং শহরের কিছু কিছু জোনে এপ্রিল মাস থেকেই লকডাউনের মধ্যেই কাজ শুরুর অনুমোদন দিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। সেই সময় থেকেই বিপুল ঋণের আবেদন জমা পড়তে শুরু করে বলে জানা গিয়েছে। বিশেষ করে ৮ মে থেকে ১৫ মে পর্যন্ত সময়সীমায় মাত্র সাতদিনে ৫০ হাজার কোটি টাকার ঋণের আবেদন মঞ্জুর করেছে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক।
বস্তুত অর্থমন্ত্রকের প্রদান করা পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট লকডাউন অর্থনীতির মেরুদণ্ড প্রায় ভেঙে দিয়েছে। দু’মাস ধরে যাবতীয় কাজকর্ম স্তব্ধ। এখন অর্থনীতি পুরোদমে চাঙ্গা না হলে আগামীদিনে এই লোন পরিশোধ করতেও সমস্যায় জেরবার হবে তাঁরা। যদিও অর্থমন্ত্রকের দাবি, প্যাকেজের শর্তাবলী মান্য করে যাঁরা ঋণ পাচ্ছেন তাদের আগামী এক বছর কিস্তির সম্পূর্ণ অংশ মেটাতে হবে না।