উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
এদিকে, বুধবার সকালেও কাপড়পট্টিতে গিয়ে দেখা গেল, চতুর্দিকে পড়ে রয়েছে ধ্বংসাবশেষ। ৭৫ বছর বয়সি রাধানাথ নাথ সজল চোখে বললেন, সারারাত ঘুমাতে পারিনি, তাই সকালে আবার চলে এলাম। তিনদিন আগেই দোকানে নতুন শাড়ি এনেছিলাম। আগুন সব কেড়ে নিল। শুধু রাধানাথবাবু নন, অনেক ব্যবসায়ীরই একটাই আর্জি, পুরসভা ও সরকার পাশে দাঁড়াক। এখন কোনও রকমে ত্রিপল, চট জোগাড় করে আবার বসতে চাইছেন তাঁরা। এদিকে, বাজারের নৈশপ্রহরীকে বুধবার সকাল থেকে আর দেখা যায়নি। তাঁর ভূমিকা নিয়ে অনেক ব্যবসায়ী প্রশ্ন তুলেছেন।
পুড়ে যাওয়া এক মণিহারি দোকানে গিয়ে দেখা গেল, প্রচুর স্যানিটাইজার পড়ে আছে। পাশে পারফিউমের বোতলও পড়ে। এক বাসিন্দা বললেন, প্রথমে এই দোকানেই আগুন লেগেছিল, তারপর সেটা ছড়িয়ে পড়ে। যদিও অগ্নিকাণ্ডের কারণ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় ব্যবসায়ীরা। কাপড়পট্টি ব্যবসায়ী সমিতি তদন্তের দাবি জানিয়ে থানা, এসডিপিও, পুরসভা, মহকুমা শাসকের কাছে লিখিত আবেদন জানাবে। সমিতির সভাপতি দিলীপ মোদক বলেন, আমরা জেলাশাসকের কাছে সঠিক তদন্তের জন্য আবেদন জানাব। পাশাপাশি কাউন্সিলারের সঙ্গে পুনর্বাসন নিয়ে আলোচনা করা হবে। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বলেন, কাছারি বাজার নিয়ে আইনি জটিলতা রয়েছে। সেই জটিলতা কাটিয়ে কীভাবে পুনর্বাসন দেওয়া যায় দেখব।