উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে খবর, প্রাথমিকভাবে বর্তমানে সব বিভাগ মিলে ৩০০ জন আধিকারিক ই-অফিসের মাধ্যমে ফাইল লেনদেন শুরু করেছেন। আগামী দিনে এই সংখ্যা আরও বাড়বে। এই আধিকারিকদের প্রত্যেকের জন্য পৃথক ই-মেল আইডি তৈরি হয়েছে। তৈরি হয়েছে ফাইল ইনডেক্স। অর্থাৎ প্রতিটি বিভাগে কী কী ধরনের ফাইল হয়, তার উপর ভিত্তি করে ই-ফাইলের শ্রেণীবিভাগ করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী কোন শ্রেণীতে কোন ফাইল থাকবে, সেই বিভাগও করা হয়েছে। এর ফলে ফাইলের চরিত্র অনুযায়ী বিভিন্ন ইনডেক্স থেকে সেগুলিকে খুঁজে বের করার সহজ হবে। পুরোটাই স্টেট ডেটা সেন্টারে সংরক্ষিত থাকবে। আপাতত প্রতিটি বিভাগের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার বা সমমর্যাদার আধিকারিক থেকে পুর কমিশনার এবং মুখ্য প্রশাসক পর্যন্ত এই ই-অফিস কার্যকর হল।
যদিও, ই-গভর্নেন্স ব্যবস্থা অনেকদিন ধরেই চালু রয়েছে পুরসভায়। তার একটি ধাপ হিসেবে গত বছর ডিসেম্বরে ফাইল ট্র্যাকিং সিস্টেমও চালু হয়েছে। তবে এতদিন ম্যানুয়াল এবং অনলাইন, দুই পদ্ধতিতেই ফাইল চালাচালি হতো। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে ছোঁয়াচ এড়াতে এবার সেই অনলাইনের পরিসর আরও বাড়ানো হল। আগের ব্যবস্থা থেকে এটি আরও বিস্তৃত, ‘স্মার্ট’ বলেই দাবি আধিকারিকদের।