গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
২০০৮ সালে বিরাটের নেতৃত্বে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জেতে ভারত। তারপর থেকেই প্রচারের আলোয় তিনি। সে বছরই জাতীয় সিনিয়র দলে সুযোগ পান তিনি। বাকিটা ইতিহাস। রানের বন্যা বইয়ে একের পর এক রেকর্ড ভাঙাগড়ার খেলায় মেতে তিনি। এখনও পর্যন্ত ১১৩টি টেস্ট, ২৯২টি ওডিআই এবং ১১৭টি টি-২০ ম্যাচে ২৬ হাজারেরও বেশি আন্তর্জাতিক রান রয়েছে তাঁর। ওডিআইতে রেকর্ড ৫০টি শতরানের মালিকও ভিকে। ৩৫ বছর বয়সেও কোহলির রানের খিদে এতটুকুও কমেনি। চলতি আইপিএলেও সর্বাধিক রানের কমলা টুপি তাঁর মাথাতেই রয়েছে। ১৩ ম্যাচে এখনও পর্যন্ত বিরাটের সংগ্রহ ৬৬১ রান। তাঁর কথায়, ‘প্রত্যেক খেলোয়াড়কেই কেরিয়ারে ইতি টানতে হবে। ব্যতিক্রমের তালিকায় আমি নেই। তবে এখন উল্টোদিক থেকে কাউন্ট করছি। কেরিয়ার শেষে কোনও আক্ষেপ না রাখাই লক্ষ্য।’
ক্রিকেটই ধ্যানজ্ঞান বিরাটের। ২২ গজে ব্যাট-বলের লড়াইটা উপভোগ করতে পছন্দ করেন তিনি। অবশ্য বিরাট কোহলি হওয়া সহজ ব্যাপার নয়। পান থেকে চুন খসলেই সমালোচনার ঝড়। কারণ, তাঁর উপর মানুষের যে পাহাড়প্রমাণ প্রত্যাশা। আর তা প্রতিনিয়ত পূরণ করে যাচ্ছেন কোহলি। জুন মাসে আমেরিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে টি-২০ বিশ্বকাপের আসর বসছে। মেগা টুর্নামেন্ট জিততেও কোহলির চওড়া ব্যাটের দিকে তাকিয়ে আসমুদ্রহিমাচল।