কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
দাসপুরের হাট থেকে রঘুনাথপুর পর্যন্ত দু’ কিলোমিটার ৬০০ মিটার রাস্তা কয়েক বছর আগেই প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনা প্রকল্পে মোরাম থেকে পিচ রাস্তায় রূপান্তর করা হয়। রাস্তার দু’দিকের গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, পিচ হওয়ার কিছুদিন পরেই রাস্তাটি ফের বেহাল হয়ে যায়। ফলে আবার সংস্কার করার কথা ছিল। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, কয়েক দিন আগে রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য একটি কাজের বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে লোহার পাইপের ফ্রেম দিয়ে তৈরি বিশালাকার একটি বোর্ড দেওয়া হয়। ওই সময় যাঁরা বোর্ড লাগাতে এসেছিলেন, কয়েক দিনের মধ্যেই রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হবে বলে তখন জানিয়েছিলেন। স্থানীয় বাসিন্দা বাপ্পাদিত্য মণির কথায়, এদিন দুপুরে বোর্ডটি খুলে ভ্যানে লোড করার সময় আমার চোখে পড়ে। আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রধানকে খবর দিই।
প্রধান বলেন, এবারের রাস্তাটি সংস্কারের জন্য ১৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছিল। কিন্তু রাস্তা সংস্কার না করেই ছবি তুলে বোর্ডটি সরিয়ে নেওয়া হচ্ছিল। আমি খবর পেয়ে এলাকায় যাই। সঙ্গে সঙ্গে জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূলের জেলা সভাপতি আশিস হুদাইতকে ফোন করে বিষয়টি জানাই। তাঁর নির্দেশেই ঠিকাদার সংস্থার কর্মীদের চাপ দিতে বোর্ডটি ফের সেই জায়গাতেই লাগিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।