গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৫ মে ঝাড়গ্রাম লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন রয়েছে। সেই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। সোমবার রাতে তাঁর খড়্গপুর স্টেশনে নামার কথা ছিল। রাতে বাঁশতলা স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ট্রেন থেকে পড়ে যান চন্দন। লাইনের ধারেই পড়েছিল দেহ। গভীর রাতে খবর পেয়ে জিআরপি থানার পুলিস দেহটি উদ্ধার করে ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। তবে রাতে চন্দনের নাম ও ঠিকানা জানতে পারেনি রেল পুলিস। মঙ্গলবার সকালে দেহ শনাক্ত করেন পরিবারের সদস্যরা। এদিন ঝাড়গ্রাম পুলিস মর্গে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়। মৃতের কাকা মন্মথ মাহাত বলেন, পরিবারটা একেবারে ভেসে গেল। ক্ষতিপূরণের কিছু টাকা পেলে অনেক উপকার হবে। চন্দনের ভোট দেওয়া আর হল না।
মাছ ধরতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। মৃতের নাম পেলারাম সোরেন (৪৫)। তাঁর বাড়ি বিনপুর থানার ভাণ্ডারু গ্রামে। তিনি মাছ ধরার কাজ করতেন। পুলিস ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে লক্ষ্মণপুর বাঁধে মাছ ধরতে যান তিনি। আচমকা তিনি বাঁধের জলে তলিয়ে যান। খবর পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে বিনপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।