ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
গলসি-১ বিডিও বিনয় মণ্ডল বলেন, চাষিরা সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারছেন না। এটা ঠিক নয়। হয়তো অন্য কোনও সমস্যা রয়েছে। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গলিগ্রাম ও তার আশপাশের এলাকায় তিনটি রাইস মিল রয়েছে। গলিগ্রাম, মথুরাপুর, অনুরাগপুর প্রভৃতি গ্রামের চাষিরা সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারছেন না। খামারে পড়ে ধান নষ্ট হচ্ছে। ধান বিক্রি করতে না পারার কথা তাঁরা বিডিওকে জানিয়েছেন। জেলা খাদ্য দপ্তরেও চিঠি দিয়ে সমস্যার কথা জানিয়েছেন। গলিগ্রামের চাষি পুষ্পেন রায় বলেন, বহু চাষি ধান বিক্রি করতে পারেননি। রাইস মিল আমাদের ধান কিনছে না। তাই, বাধ্য হয়ে আমরা মিলের গেটে বিক্ষোভ দেখিয়েছি। গলসি-১ সমবায় পরিদর্শক অনির্বাণ হাজরা বলেন, চাষিদের সমস্যার বিষয়টি জানি। বিষয়টি উপর মহলে জানানো হয়েছে। বেনফেডের সঙ্গে চুক্তি হলে সমস্যা মিটে যাবে।