কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
অনুশীলনের মাঝে একদিনের ছুটিতে শনিবার কলকাতা থেকে বাড়ি ফিরতেই ইজাজুদ্দিনকে ঘিরে উচ্ছ্বাসে ভাসেন বাসিন্দারা। সবাইকে মিষ্টিমুখ করান মা হুসনেরা বেগম। ছেলের সাফল্যে বাবা আজিমুদ্দিনের চোখে জল। হুসনেরা বলেন, জেলার মুখ উজ্বল করেছে ছেলে। আমরা ভীষণ খুশি।
ইজাজুদ্দিনের বাবা সব্জির আড়তের কর্মী। বড়দা পরিযায়ী শ্রমিক ও মেজদা মুদি দোকানের কর্মচারী। অনটন সত্ত্বেও ৭ বছর বয়সে ইজাজকে চাঁচল ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ভর্তি করেন বাবা। প্রথম থেকেই প্রশিক্ষক রাজেশ দাসের নজরে পড়েছিল এই অলরাউন্ডার। খেলাধুলোর পাশাপাশি চাঁচল সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশনে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ছে ইজাজুদ্দিন। তার কথায়, জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে খেলাই একমাত্র স্বপ্ন। বাংলার চূড়ান্ত দলে নির্বাচিত হলে ভালো খেলার চেষ্টা করব।
প্রশিক্ষক রাজেশ দাস বলেন, অনূর্ধ্ব-১৯ সম্ভাব্য বাংলা দলে সুযোগ পেয়েছে ইজাজ। চাঁচল মহকুমা থেকে এই প্রথম কোনও ক্রিকেটার বাংলার সম্ভাব্য দলে সুযোগ পেল। ও আমাদের গর্ব।