কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে খবর, শহরে একটি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রয়েছে। পঞ্চায়েত থাকাকালীন সময় থেকেই ওই একমাত্র স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উপর হাজার হাজার মানুষ নির্ভর করেন। সেখানে জ্বর, সর্দি, কাশির চিকিৎসা হয়। তবে গর্ভবতী ও প্রসূতিদের জন্য বেডের ব্যবস্থা, শিশুদের জন্য পুষ্টি পুনর্বাসন কেন্দ্র রয়েছে। রোগ নির্ণয়ে রক্তের নমুনা পরীক্ষার জন্য সরকারি ল্যাব নেই। এমন পরিস্থিতিতে পুরসভার ল্যাব তৈরির উদ্যোগের প্রশংসা করছেন বাসিন্দারা।
পুর চেয়ারম্যান স্বদেশ সরকার বলেন, রায়গঞ্জের একটি বড় নার্সিংহোমের সঙ্গে চুক্তি করেছি। পুরসভা কার্যালয়ে একটি ঘরে ল্যাব এবং রক্তের নমুনা সংগ্রহ করার পরিকাঠামো তৈরি করেছি। নার্সিংহোমের কর্মীরা রক্তের নমুনা সংগ্রহ করবেন। ছোটখাট পরীক্ষা এখানেই হবে। বাকি রায়গঞ্জ থেকে রিপোর্ট তৈরি হয়ে আসবে। পরীক্ষার খরচের বেশিরভাগ টাকা পুরসভা দেবে। বাকিটা রোগীকে দিতে হবে। সোম থেকে শুক্রবার ল্যাব খোলা থাকবে।