কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
বন্যপ্রাণীরা প্রায়ই মাথাভাঙা-২ ব্লকের লোকালয়ে চলে আসছে। বন্যপ্রাণীদের হামলায় অনেকে আহত হয়েছেন। এবছর হাতির হানায় তিনজন বাসিন্দার প্রাণ গিয়েছিল। বাইসনের হামলায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। কিছুদিন পরপর ঘোকসাডাঙা, বড়শৌলমারি, ফুলবাড়ি, উনিশবিশা, প্রেমেরডাঙা পঞ্চায়েত এলাকায় বাইসন ঢুকে পড়ায় আলোড়ন ছড়িয়েছে।
বনকর্মীরা বলেন, আগের থেকে মানুষজন এখন অনেক সচেতন। তাই জখম হওয়ার সংখ্যা কমেছে। পাতলাখাওয়া, জলদাপাড়া জঙ্গল থেকে তোর্সা নদী পেরিয়ে পথ ভুলে বাইসন লোকালয়ে চলে আসে। বনদপ্তরের রেঞ্জার সুদীপ দাস বলেন, পূর্ব শিলডাঙা এলাকায় বাইসনটিকে দেখা যায়। কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। একটি বাগানে বাইসনটি ঢুকতেই আমরা ঘুমপাড়ানি গুলি করে কাবু করি। পরে সেটিকে পাতলাখাওয়া জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে।