বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের প্রজেক্ট ডিরেক্টর প্রদ্যুৎ দাশগুপ্ত বলেন, বর্ষার কারণে তিস্তা সেতু ও ফোরলেনের কাজ করতে আমরা বাধার সম্মুখীন হচ্ছি। তবে আমরা আশা করছি, আগামী মাসের শেষে সেতুর কাজ শেষ হবে। সেতুটি চালু হলে যানজট সমস্যা অনেকটাই মিটবে। জাতীয় সড়ক ফোরলেনে রূপান্তরের কাজ আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করছি।
এদিকে ঘোষপুকুর থেকে শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ির মোহিতনগর, দোমোহনি এলাকা অপরদিকে ফালাকাটা থেকে ঘরঘরিয়া পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় জাতীয় সড়কে ফোরলেনের কাজ চলছে। কোভিড পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় এরআগে বেশকিছু দিন কাজ থমকে ছিল। পরে লকডাউন শিথিল হলে ধীরে ধীরে কাজ শুরু হয়। কিন্তু এরমধ্যেই বর্ষা শুরু হয়ে গিয়েছে। বৃষ্টির কারণে জাতীয় সড়কের বিভিন্ন জায়গায় বড়বড় গর্ত হয়েছে। সেগুলির উপর দিয়ে ভারী পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করতে গিয়ে কোনও গাড়ির যন্ত্রাংশ বিকল হয়ে গেলে সেই এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। স্কুল, কলেজ বন্ধ থাকালেও এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন লরি, বাস, অ্যাম্বুলেন্স চলাচল করে। তিস্তা সেতুর জায়গায় রাস্তা সংকীর্ণ থাকায় সেখানে যানজট বেশি হচ্ছে। এরফলে অনেক গাড়ি দোমোহনির ভিতর দিয়ে গ্রামীণ সড়ক হয়ে চলাচল করছে। কিন্তু তাতেও একেক সময়ে যানজট এড়ানো যাচ্ছে না। কোনও কোনও সময়ে তিস্তা সেতু থেকে ময়নাগুড়ি বাইপাস পর্যন্ত প্রায় ছ’কিমি লম্বা গাড়ির লাইন পড়ে যাচ্ছে। অন্যান্য যেসব জায়গায় কাজ চলছে সেখানেও কাজ করতে গিয়ে মাটি ধসে যাওয়া, বর্ষায় কারণে কাজ সাময়িক আটকে যাওয়া প্রভৃতি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ।