কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
শীর্ষ নেতৃত্ব দিয়েছে। এমনকী প্রধানমন্ত্রী লোকসভা ভোটের ফলপ্রকাশের পর থেকে একাধিকবার বলেছেন, দুর্নীতির সঙ্গে কোনও আপস নয়। দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে। বিরোধীরাই যে ওই হুঁশিয়ারির লক্ষ্য সেটা স্পষ্ট। জানা যাচ্ছে, অবিজেপি শাসিত রাজ্যে
এবার মন্ত্রী-বিধায়কদের পাশাপাশি দুর্নীতির অভিযোগে আমলাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিছক রাজনৈতিক টার্গেট না করে যেসব দুর্নীতির মধ্যে আমলাদের যোগসূত্র পাওয়া যাবে, সেক্ষেত্রে, তাঁদের বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু হবে। আবার নিট কেলেঙ্কারিতে সিবিআই কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের আধিকারিকদের ভূমিকা নিয়েও তদন্ত করতে চায়। জানা
যাচ্ছে, সেই সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ সামগ্রিকভাবে সরকার যে কেনওরকম দুর্নীতির বিরুদ্ধে এমনই বার্তা দিতে চাইছে। যদিও আধিকারিকদের তদন্তের রেডারে আনার কারণ কি তাঁদের চাপে রাখা? এই প্রশ্ন উঠছে।