কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধনের সময় ওই সেঙ্গল বয়ে এনেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চৌধুরী বলেছেন, ‘সংবিধান অনুমোদনের মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয়েছিল। আর সংবিধানই গণতান্ত্রিক ভারতের প্রতীক। আগের বিজেপি সরকার তা সংসদে অধ্যক্ষের চেয়ারের পাশে সেঙ্গল বসিয়েছিল। তামিল ভাষায় সেঙ্গল অর্থ রাজদণ্ড। রাজারাজড়ার যুগ খতম হয়ে গিয়েছে। আমরা এখন স্বাধীন। মানুষের ভোটে সরকার নির্বাচিত হয়। কাজেই রাজদণ্ড নয়, সংবিধানই সবার উপরে’।
সদ্যসমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে বিজেপির বিরুদ্ধে সংবিধান বদলের চেষ্টার অভিযোগে সরব হয়েছিল বিরোধীরা। লোকসভার অধিবেশনের শুরু থেকেও বিরোধীরা সংবিধান বাঁচানোর ডাক দিয়েছেন। সংবিধান হাতে নিয়েই শপথ নিয়েছেন ইন্ডিয়া জোটের সদস্যরা। এরইমধ্যে সেঙ্গল বিতর্ক সামনে এনে বিরোধীরা বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়াল।
সপা প্রধান অখিলেশ যাদবের খোঁচা, বসানোর সময় সেঙ্গলের সামনে মাথা নত করেছিলেন মোদি। এবার শপথ নেওয়ার সময় তা করতে ভুলে গিয়েছেন। মনে হয়, আমাদের সাংসদ প্রধানমন্ত্রীকে সেকথা মনে করিয়ে দিয়েছেন। কংগ্রেস সাংসদ বি মনিকম ঠাকুর সপা সাংসদের বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন। একই সুরে আরজেডি সাংসদ তথা লালুপ্রসাদ-কন্যা মিসা ভারতীও বলেছেন. এই দাবি একেবারেই সঠিক। অন্যদিকে, সপা সাংসদের দাবির তীব্র সমালোচনা করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি বলেছেন, ওদের ভারতের ইতিহাস বা সংস্কৃতি নিয়ে কোনও ধারণাই নেই। তামিলনাড়ুর সংস্কৃতি নিয়ে ইন্ডিয়া শরিকদের কতটা অবজ্ঞা, তা এর মাধ্যমে ধরা পড়েছে।