অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
বুধবার বারাসতের বাসিন্দা মাসুদা বিবি নামে এক অন্তঃসত্ত্বার স্বামী সাকিব আলি এ বিষয়ে হাসপাতালের অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানান। অভিযোগপত্রে তিনি বলেছেন, সরকারি হাসপাতালে সব কিছু ফ্রি হওয়া সত্ত্বেও ইমার্জেন্সি বাড়ির নিচের তলায় কোনওদিন ৫০০, কোনওদিন ১ হাজার বা ২ হাজার টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, মাসুদা ভর্তি আছেন ইমার্জেন্সি বাড়ির সাততলায় মেডিসিন ফিমেল ওয়ার্ড-এ (বেড-৩)। ২ ডিসেম্বর তিনি ভর্তি হন। রক্তের টাইফয়েড, স্ক্রাব টাইফাস, ইউরিন কালচার ইত্যাদি নানা পরীক্ষার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। অভিযোগ, নার্স তাঁর রক্ত টেনে দিলেও এক হাসপাতাল কর্মী বলেন, নিচে চলে যান। টাকা দিয়ে ঝটপট পরীক্ষাটা করিয়ে নিন। তারপরই সাকিব সেই ব্যক্তির সঙ্গে নীচের তলায় ল্যাবরেটরিতে গেলে টেস্টের জন্য মোটা টাকা চাওয়া হয়। সূত্রের খবর, এই ঘটনার তদন্তের জন্য এখানকার অধ্যক্ষ ডাঃ শুদ্ধধন বটব্যাল পাচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন।