কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
বুধবার আর্জেন্তিনার একমাত্র গোলের নেপথ্যে মেসির অবদান রয়েছে। তাঁর কর্নার থেকেই শুরু হয় লক্ষ্যভেদের পথ। উল্লেখ্য, ম্যাচের ২৪ মিনিটেই হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পান মহাতারকা। মাঠেই প্রাথমিক চিকিৎসার পর খেলা চালিয়ে যান তিনি। তবে বারবার তাঁকে চোটের জায়গায় হাত বোলাতে দেখা গিয়েছে। ম্যাচ শেষে আর্জেন্তিনার অধিনায়ক বলেন, ‘চিকিৎসকরা দেখার পরই চোট কতটা গুরুতর তা বলতে পারব। তবে আমার মনে হচ্ছে, তেমন কিছু নয়। শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকতে পেরেছি। তাই এই চোট নিয়ে বিশেষ চিন্তিত নই।’
শুধু চোট নয়. গত দু’দিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত এলএমটেন। সঙ্গে রয়েছে গলা ব্যথাও। সেই প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘অসুস্থতার জন্যই হয়তো সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে পারিনি। তবে দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই। এটা সাময়িক সমস্যা।’ মেসি বিষয়টি গুরুত্ব না দিলেও কোচ স্কালোনি সে পথে হাঁটছেন না। ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হলে ছন্দে থাকতে হবে ম্যাচ উইনারকে। বিষয়টি বুঝেই লিওকে বিশ্রাম দিতে চাইছেন তিনি। ইতিমধ্যেই শেষ আটের টিকিট পেয়েছে আর্জেন্তিনা। পেরুর বিরুদ্ধে গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচ কেবলই নিয়মরক্ষার। তাই সেই ম্যাচে মেসিকে পরিকল্পনার বাইরে রেখেই প্রথম একাদশ সাজাতে চাইছেন তিনি।