কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, ওই যুবক প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। এছাড়া, কিস্তিতে কিছু জিনিস কিনেছিলেন। কিন্তু সেই ঋণ শোধ করতে না পেরে দুশ্চিন্তায় ভুগছিলেন। মৃতের স্ত্রী অর্পিতা দাস বলেন, মোট ১০ জায়গায় ঋণ নেওয়া আছে। আগের দিন আমাদের বিবাহবার্ষিকী ছিল। আমি বলেছিলাম, আমায় আজ উপহার দেবে না? তখন বলেছিল, ধৈর্য ধরো। উপহার পাবে। কিন্তু তারপর এমন ঘটনা ঘটাবে-তা ভাবতেও পারিনি। দুবরাজপুর থানার পুলিস জানিয়েছে, দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। অবসাদ থেকেই আত্মহত্যা বলে অনুমান করা হচ্ছে।